বন বিড়াল এর বৈশিষ্ট্য । বন বিড়ালের গুরুত্ব

 

বন বিড়াল এর বৈশিষ্ট্য


বন বিড়াল এর বৈশিষ্ট্য । বন বিড়াল, বাংলাদেশসহ এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে পাওয়া যায় এমন একটি মাঝারি আকারের বিড়াল। এর বৈজ্ঞানিক নাম Felis chaus। এই বিড়ালটি তার নিজস্ব কিছু অনন্য বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত।

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

বন বিড়াল এর বৈশিষ্ট্য

শারীরিক বৈশিষ্ট্য
  • আকার: সাধারণ গৃহপালিত বিড়ালের চেয়ে বড়।
  • রং: গায়ের রং হলদেটে ধূসর বা বালুর বর্ণের সঙ্গে হালকা লালচে-বাদামি আভাযুক্ত।
  • দাগ: লেজের মাঝ থেকে শেষ পর্যন্ত কালো ডোরাকাটা দাগ আছে। পেছনের ও সামনের পায়ের ঊরুর দিকেও ডোরাকাটা দাগ দেখা যায়।
  • কান: বড় কান ও তীক্ষ শোনার ক্ষমতা।
  • পা: পা তুলনামূলক অনেকটা লম্বা।

আচরণগত বৈশিষ্ট্য

  • নিশাচর: সাধারণত রাতে শিকার করে।
  • চালাক: খুব চালাক প্রকৃতির প্রাণী। মাটিতে যেমন দ্রুত দৌড়াতে পারে, গাছে ওঠা, এমনকি সাঁতারেও সমান দক্ষ।
  • একাকী: সাধারণত একাকী থাকতে পছন্দ করে।
  • শিকার: ছোট পাখি, ইঁদুর, সরীসৃপ ইত্যাদি শিকার করে।

বাসস্থান

  • জলাভূমি: জলাভূমি, বেলাভূমি এবং তীরবর্তী অঞ্চলের ঘন গাছপালায় বাস করে।
  • ঘন ঝোপঝাড়: ঘন ঝোপঝাড়ের ভেতরে থাকতে পছন্দ করে।

উপকারিতা

  • কৃষি: কৃষিজমিতে ক্ষতিকারক প্রাণী শিকার করে কৃষকদের উপকার করে।
পড়ুনঃ ওজন কমানোর  ইন্ডিয়ান ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন - এখনই কিনুন
সংরক্ষণ

বন বিড়ালকে বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী আইনে সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে। যদিও তাদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে, তবে এখনো বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যগুলোতে তাদের দেখা যায়।

আপনি কি বন বিড়াল সম্পর্কে আরো কিছু জানতে চান?

  • বন বিড়ালের খাদ্যাভ্যাস
  • বন বিড়ালের প্রজনন
  • বাংলাদেশে বন বিড়ালের বাসস্থান
  • বন বিড়াল সংরক্ষণের চ্যালেঞ্জ

আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে আমি খুশি হব।

 পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন - দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

বন বিড়াল: বাংলাদেশের জঙ্গলে বসবাসকারী একটি রহস্যময় প্রাণী

বন বিড়াল, বাংলাদেশসহ এশিয়ার অনেক দেশেই পাওয়া যায়। এরা সাধারণ বিড়ালের চেয়ে কিছুটা বড় এবং তাদের নিজস্ব অনন্য বৈশিষ্ট্য রয়েছে। আসুন জেনে নিই বন বিড়াল সম্পর্কে বিস্তারিত।

বন বিড়ালের শারীরিক বৈশিষ্ট্য

  • আকার: সাধারণ বিড়ালের তুলনায় বন বিড়ালের দেহ বেশ কিছুটা বড় এবং লম্বা।
  • রং: এদের গায়ের রং সাধারণত হলদেটে ধূসর বা বালুর বর্ণের হয়। অনেক সময় হালকা লালচে-বাদামি আভাও দেখা যায়।
  • লেজ: বন বিড়ালের লেজের মাঝ থেকে শেষ পর্যন্ত কালো ডোরাকাটা দাগ থাকে।
  • পা: এদের পা তুলনামূলক অনেকটা লম্বা। পেছনের ও সামনের পায়ের ঊরুর দিকেও ডোরাকাটা দাগ দেখা যায়।
  • কান: বন বিড়ালের কানের পেছনের দিক কিছুটা লালচে হয়।

আরো পড়ুনঃ লিং - গ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

বন বিড়ালের আচরণ ও জীবনযাপন

  • নিশাচর: বন বিড়াল সাধারণত নিশাচর প্রাণী। দিনের বেলায় এরা লতাপাতাঘেরা বড় গাছের কোটরে ঘুমায় বা তন্দ্রাচ্ছন্ন থাকে।
  • শিকারী: এরা দক্ষ শিকারী। ছোট পাখি, ইঁদুর, ছোট স্তন্যপায়ী প্রাণীসহ গৃহপালিত হাঁস-মুরগি এদের খাদ্যতালিকার অন্তর্ভুক্ত।
  • জীবনকাল: বন বিড়ালের জীবনকাল প্রায় ১৪ বছর।
  • প্রজনন: প্রজনন মৌসুমে গাছের কোটরে দু' থেকে চারটি ছানা প্রসব করে।

বন বিড়ালের বাসস্থান

বন বিড়াল সাধারণত জলাভূমি, বেলাভূমি এবং তীরবর্তী অঞ্চলের ঘন গাছপালায় বাস করে। বাংলাদেশের সুন্দরবনসহ বিভিন্ন জঙ্গলে এদের দেখা যায়।

বন বিড়ালের গুরুত্ব

বন বিড়াল প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এরা অনেক ছোট প্রাণীকে খেয়ে ফেলে, ফলে অন্যান্য প্রাণীর সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে থাকে।

আপনি কি কখনো বন বিড়ালকে দেখেছেন? আপনার কাছে বন বিড়াল সম্পর্কে আরো কিছু জানার আছে?

মন্তব্য করে জানান।

দ্রষ্টব্য: বন বিড়াল একটি বন্য প্রাণী। এদেরকে ধরার চেষ্টা করা উচিত নয়।

 পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ খ দিয়ে ছেলেদের নাম / খ দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন