সহীহ মুসলিম বিড়াল নিয়ে হাদিস । বিড়াল সম্পর্কে সহীহ মুসলিমে কিছু হাদিস বর্ণিত হয়েছে। এখানে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য হাদিস উল্লেখ করা হলো:
আরো
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন
সহীহ মুসলিম বিড়াল নিয়ে হাদিস
১. হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, "এক মহিলাকে একটি বিড়ালের জন্য শাস্তি দেওয়া হয়েছিল। সে বিড়ালটিকে বেঁধে রেখেছিল, শেষ পর্যন্ত সেটি মারা যায়। এ কারণে সে জাহান্নামে গেল। সে বিড়ালটিকে খাবার দেয়নি এবং পানীয়ও দেয়নি। এমনকি সেটিকে ছেড়েও দেয়নি যে, সেটি পৃথিবীর পোকামাকড় খেয়ে বাঁচত।" (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫৭৪৫)
২. হযরত আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, "আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বিড়ালের উচ্ছিষ্ট পানি দিয়ে অজু করতে দেখেছি।" (সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং ৭৬)
এই হাদিসগুলো থেকে জানা যায় যে, বিড়ালের প্রতি দয়াশীল হওয়া এবং তাদের কষ্ট না দেওয়ার বিষয়ে ইসলামে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। একইসাথে, বিড়ালের পবিত্রতা সম্পর্কেও ধারণা পাওয়া যায়।
আরো পড়ুনঃ লিং - গ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন
আরও কিছু হাদিস:
- হযরত জাবির (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, "বিড়াল অপবিত্র নয়, বরং তা তোমাদের আশেপাশে ঘোরাফেরা করে।" (সুনানে তিরমিজী, হাদীস নং ৯২)
- হযরত আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, "যে ব্যক্তি কোন জীবজন্তুর প্রতি দয়া করবে, আল্লাহ তার প্রতি দয়া করবেন।" (সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৫৯৯৭)
এই হাদিসগুলো থেকে আমরা বিড়াল সম্পর্কে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে জানতে পারি। ইসলাম বিড়ালকে একটি গৃহপালিত প্রাণী হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে এবং তাদের প্রতি সদয় হওয়ার কথা বলেছে।
বিড়াল সম্পর্কে সহীহ মুসলিমে কিছু হাদিস বর্ণিত হয়েছে। এখানে কয়েকটি উল্লেখ করা হলো:
১. হযরত আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, "এক মহিলা একটি বিড়ালকে বেঁধে রেখেছিল, যার কারণে সে জাহান্নামে প্রবেশ করেছে। সে বিড়ালটিকে খাদ্যও দেয়নি এবং পানীয়ও দেয়নি, এমনকি তাকে ছেড়েও দেয়নি যাতে সে পৃথিবীর পোকামাকড় খেয়ে বাঁচতে পারত।" (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫৭৪৫)
পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন - দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন
২. হযরত কাবশা বিনতে কাব ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত, আবু কাতাদা (রা.) তার কাছে আসলেন। তিনি তার জন্য পানি ভর্তি একটি পাত্র রাখলেন। হঠাৎ একটি বিড়াল এসে পাত্র থেকে পানি পান করতে চাইল। আবু কাতাদা (রা.) বিড়ালটির জন্য পাত্রটি কাত করে দিলেন যাতে সে সহজে পানি পান করতে পারে।
কাবশা (রা.) বলেন, আমি বললাম, হে ভাতিজি! তুমি কি আশ্চর্য বোধ করছ? আমি বললাম, হ্যাঁ। তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, "বিড়াল অপবিত্র নয়, এরা তোমাদের আশেপাশে বিচরণকারী।" (নাসায়ী, হাদীস নং ৩৪১)
পড়ুনঃ ওজন কমানোর ইন্ডিয়ান ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন - এখনই কিনুন
এই হাদিসগুলো থেকে জানা যায় যে, বিড়ালের সাথে ভালো ব্যবহার করা উচিত। তাদের খাদ্য ও পানীয়ের ব্যবস্থা করা উচিত। বিনা কারণে তাদের কষ্ট দেওয়া উচিত নয়।
ইসলামে বিড়ালকে গৃহপালিত প্রাণী হিসেবে গণ্য করা হয় এবং তাদের প্রতি দয়া ও সহানুভূতি দেখানোর কথা বলা হয়েছে।
বিড়াল সম্পর্কে সহীহ মুসলিমে একটি হাদিস রয়েছে। এখানে হাদিসটি উল্লেখ করা হলো:
আবদুল্লাহ ইবনু মুহাম্মাদ ইবনু আসমা যুবাঈ (রহঃ) ..... 'আবদুল্লাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত যে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ এক স্ত্রী লোককে একটি বিড়ালের জন্য আযাব দেয়া হয় এজন্য যে, সে বিড়ালটিকে আটকে রেখেছিল, পরিশেষে সে-টি মারা গেল। যার জন্য সে জাহান্নামে গেল। যে মেয়ে লোকটি বিড়ালটিকে বেঁধে রেখেছে, নিজেও পানাহার করায়নি আর সেটিকে সে ছেড়েও দেয়নি, যাতে সে জমিনের পোকামাকড় খেয়ে বাঁচতে পারে।
এই হাদিস থেকে আমরা জানতে পারি যে, বিড়ালের প্রতি নিষ্ঠুর আচরণ করা এবং তাকে কষ্ট দেওয়া ইসলামে নিন্দনীয়।
এছাড়াও, বিড়াল সম্পর্কে আরও কিছু হাদিস রয়েছে যা থেকে জানা যায় যে, বিড়াল অপবিত্র নয় এবং এদের সাথে ভালো ব্যবহার করা উচিত।
পড়ুনঃ ২০ মিনিট সে - ক্স করার স্প্রে কিনতে ক্লিক
- এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ
২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ চুল কাটার মেশিন সরাসরি কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন