বিড়ালের হলুদ বমি হলে করণীয়

 

বিড়ালের হলুদ বমি হলে করণীয়


বিড়ালের হলুদ বমি হলে করণীয়  বিড়ালের হলুদ বমি হওয়ার কয়েকটি সম্ভাব্য কারণ আলোচনা করা হলো:

আরো পড়ুন ;৩০ থেকে ৪০ মিনিট সহবাস করার হাব্বে নিষাদ ট্যাবলেট কিনতে এখনই ক্লিক করুন

বিড়ালের হলুদ বমি হলে করণীয়

  • পিত্ত: হলুদ বমির সবচেয়ে সাধারণ কারণ হল পিত্ত, একটি হজমকারী তরল যা লিভার দ্বারা উত্পাদিত হয়। যদি আপনার বিড়াল খালি পেটে থাকে বা খুব বেশি বমি করে তবে তারা পিত্ত বমি করতে পারে। পিত্ত বমি সাধারণত হালকা হলুদ বা সবুজ রঙের হয়।
  • জন্ডিস: জন্ডিস একটি অবস্থা যা রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বৃদ্ধির কারণে হয়। বিলিরুবিন হল একটি হলুদ রঙ্গক যা লোহিত রক্ত ​​কোষের ভাঙ্গন থেকে উত্পাদিত হয়। জন্ডিসের কারণে ত্বক, চোখ এবং শ্লৈষ্মিক ঝিল্লি হলুদ হয়ে যেতে পারে। হলুদ বমি জন্ডিসের একটি লক্ষণ হতে পারে।
  • লিভারের রোগ: লিভারের রোগ, যেমন হেপাটাইটিস বা লিভার সিরোসিস, হলুদ বমির কারণ হতে পারে। লিভারের রোগগুলি পিত্ত উত্পাদন এবং বিপাককে ব্যাহত করতে পারে।
  • অগ্ন্যাশয়ের রোগ: অগ্ন্যাশয় হল একটি অঙ্গ যা হজমকারী এনজাইম এবং হরমোন তৈরি করে। অগ্ন্যাশয়ের রোগ, যেমন প্যানক্রিয়াটাইটিস, হলুদ বমির কারণ হতে পারে।
  • খাদ্য অসহিষ্ণুতা: কিছু বিড়াল নির্দিষ্ট খাবারের প্রতি সংবেদনশীল হতে পারে। খাদ্য অসহিষ্ণুতা বমি, ডায়রিয়া এবং অন্যান্য হজমের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
  • অন্যান্য কারণ: হলুদ বমির অন্যান্য সম্ভাব্য কারণগুলির মধ্যে রয়েছে অন্ত্রের বাধা, পরজীবী সংক্রমণ এবং ওষুধ।

করণীয়:

বিড়ালের হলুদ বমি হলে পশুচিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। পশুচিকিত্সক আপনার বিড়ালের শারীরিক পরীক্ষা করবেন এবং অন্তর্নিহিত কারণ নির্ধারণের জন্য কিছু পরীক্ষা করাতে পারেন। কারণ নির্ণয়ের পর পশুচিকিত্সক উপযুক্ত চিকিৎসা প্রদান করবেন।

কিছু ক্ষেত্রে, আপনি বাড়িতে আপনার বিড়ালের যত্ন নিতে পারেন। এর মধ্যে রয়েছে:

  • আপনার বিড়ালকে অল্প পরিমাণে এবং ঘন ঘন খাবার দিন।
  • আপনার বিড়ালকে প্রচুর পরিমাণে জল দিন।
  • আপনার বিড়ালকে বিশ্রাম নিতে দিন।

যদি আপনার বিড়ালের হলুদ বমি হয় তবে আতঙ্কিত হবেন না। পশুচিকিত্সকের সহায়তায় বেশিরভাগ বিড়ালের অবস্থার সফলভাবে চিকিৎসা করা যেতে পারে।

পুরুষের মেয়েদের সে- ক্স বৃদ্ধি করার ভেষজ  ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন - এখনি কিনুন

বিড়ালের হলুদ বমি হওয়ার কয়েকটি সম্ভাব্য কারণ আলোচনা করা হলো:

  • পিত্ত: হলুদ বমির সবচেয়ে সাধারণ কারণ হল পিত্ত। পিত্ত হল একটি পাচক তরল যা লিভার দ্বারা উৎপাদিত হয় এবং পিত্তথলিতে জমা হয়। যখন বিড়াল খালি পেটে থাকে বা দীর্ঘ সময় ধরে খাবার খায় না, তখন পিত্ত তাদের পেটে জমা হতে পারে। এর ফলে বমি হতে পারে, যা হলুদ রঙের হবে।

  • খাদ্যের পরিবর্তন: বিড়ালের খাদ্য পরিবর্তন করলে তাদের পেট খারাপ হতে পারে এবং বমি হতে পারে।

  • খাদ্য এলার্জি: কিছু বিড়ালের নির্দিষ্ট খাবারের প্রতি অ্যালার্জি থাকতে পারে, যা বমির কারণ হতে পারে।

  • অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা: হলুদ বমি অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণও হতে পারে, যেমন লিভারের রোগ, অগ্ন্যাশয়ের রোগ বা অন্ত্রের বাধা।

আরো পড়ুন: ছেলেদের পে-নি  লম্বা করার ঔষধ ৭৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন  - এখনই ঔষধ কিনুন


করণীয়:

যদি আপনার বিড়ালের হলুদ বমি হয়, তাহলে প্রথমে পশুচিকিত্সকের সাথে যোগাযোগ করুন। তারা আপনার বিড়ালের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে বমির কারণ নির্ধারণ করতে পারবে এবং সঠিক চিকিৎসা দিতে পারবে।

পশুচিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী, আপনি আপনার বিড়ালের খাবার পরিবর্তন করতে বা ওষুধ দিতে হতে পারে। যদি আপনার বিড়ালের বমি হওয়ার সাথে অন্য কোন লক্ষণ থাকে, যেমন জ্বর, দুর্বলতা বা ক্ষুধামান্দ্য, তাহলে দ্রুত পশুচিকিত্সকের সাথে যোগাযোগ করুন।

আরো পড়ুন: ছেলেদের পে-নি  লম্বা করার ঔষধ ৭৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন  - এখনই ঔষধ কিনুন


কিছু ঘরোয়া উপায়:

  • আপনার বিড়ালকে অল্প পরিমাণে এবং ঘন ঘন খাবার দিন।
  • আপনার বিড়ালকে প্রচুর পরিমাণে জল দিন।
  • আপনার বিড়ালকে এমন খাবার দিন যা সহজে হজম হয়।

যদি আপনার বিড়ালের বমি কয়েক দিনের বেশি সময় ধরে চলতে থাকে বা বমির সাথে অন্য কোন লক্ষণ থাকে, তাহলে অবশ্যই পশুচিকিত্সকের সাথে যোগাযোগ করুন।

বিড়ালের হলুদ বমি হওয়ার কয়েকটি কারণ থাকতে পারে, এখানে কয়েকটি সম্ভাব্য কারণ আলোচনা করা হলো:

  • পিত্ত: হলুদ বমির অন্যতম প্রধান কারণ হল পিত্ত। পিত্ত একটি তরল যা লিভার দ্বারা তৈরি হয় এবং পিত্তথলিতে জমা থাকে। যখন বিড়াল বমি করে, তখন এর সাথে পিত্ত মিশে হলুদ রঙের হতে পারে।

  • খাদ্য সমস্যা: অনেক সময় বিড়ালের খাদ্য সমস্যা হলে হলুদ বমি হতে পারে। খাদ্য পরিবর্তন করলে বা নতুন কোনো খাবার খেলে বিড়ালের হজমে সমস্যা হতে পারে। এর ফলে বমি হতে পারে।

  • অসুস্থতা: যদি বিড়ালের লিভার, কিডনি বা অন্য কোনো অঙ্গের সমস্যা হয়, তাহলে বমি হতে পারে।

  • পরজীবী: বিড়ালের শরীরে যদি কোনো পরজীবী থাকে, যেমন কৃমি, তাহলে তার কারণেও বমি হতে পারে।

করণীয়:

১. প্রথমে বিড়ালের বমির কারণ জানার চেষ্টা করুন। যদি দেখেন যে বমির সাথে অন্য কোনো লক্ষণ নেই, তাহলে হয়তো খাদ্য পরিবর্তনের কারণে এমনটা হয়েছে। সেক্ষেত্রে খাবার পরিবর্তন করে দেখুন।

২. যদি বমির সাথে অন্য কোনো লক্ষণ থাকে, যেমন - দুর্বলতা, জ্বর, ক্ষুধামন্দা, তাহলে অবশ্যই পশুচিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন।

৩. বিড়ালকে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করতে দিন। বমি হলে শরীর দুর্বল হয়ে যায়, তাই জল পান করা খুব জরুরি।

৪. বিড়ালকে হালকা খাবার দিন, যেমন - সিদ্ধ মুরগির মাংস বা ভাত।

৫. বিড়ালের বমি যদি বারবার হতে থাকে, তাহলে পশুচিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ দেবেন না।

বিঃদ্রঃ পশুচিকিৎসক আপনার বিড়ালের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে সঠিক রোগ নির্ণয় করতে পারবেন এবং সেই অনুযায়ী চিকিৎসা দিতে পারবেন।

পড়ুন; লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে এখনই ক্লিক করুন 

 

আরো পড়ুন; ২০ মিনিট সহবাস করার ম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন 

আরো পড়ুন; ৩০ থেকে ৪০ মিনিট সহবাস করার ম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন 

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন