খাটাস দেখতে কেমন । খাটাশ দেখতে কেমন, এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য, এদের কয়েকটি প্রজাতি সম্পর্কে জানা দরকার। এদের মধ্যে গন্ধগোকুল সবচেয়ে পরিচিত।
পুরুষের ও মেয়েদের
সে- ক্স বৃদ্ধি করার হোমিও ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন - এখনি কিনুন
খাটাস দেখতে কেমন
- গন্ধগোকুল: গন্ধগোকুলকে অনেক নামে ডাকা হয়, যেমন - সিভেট, এশীয় তাল খাটাশ, ভোন্দর, লেনজা অথবা গাছ খাটাশ। এদের শরীরটা বিড়ালের মতো, তবে লেজ লম্বা ও মুখটা বেজির মতো। এদের সারা শরীরে বিভিন্ন রঙের সারি এবং কালো ছোপ ছোপ দাগ থাকে। এদের গায়ের রং বাদামি অথবা ধূসর হয়।
গন্ধগোকুল রাতে ইঁদুর, ছোট পাখি, টিকটিকি, ছোট সাপ, ব্যাঙ ইত্যাদি শিকার করে খায়। এরা সাধারণত ভারত, শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া, চীনের দক্ষিণাঞ্চল এবং বাংলাদেশের সিলেটের বনাঞ্চলে দেখা যায়।
আরো পড়ুন: ছেলেদের পে-নি
লম্বা করার ঔষধ ৭৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন - এখনই ঔষধ কিনুন
এছাড়াও আরও বিভিন্ন ধরণের খাটাশ রয়েছে, যাদের চেহারায় ভিন্নতা দেখা যায়।
খাটাস দেখতে অনেকটা বেড়ালের মতো। এদের শরীর লম্বা, পা ছোট এবং লম্বা লেজ থাকে। এদের সারা শরীরে বিভিন্ন রঙের ফোঁটা ফোঁটা দাগ থাকে। খাটাস সাধারণত নিশাচর প্রাণী এবং এরা ছোট পাখি, ইঁদুর, টিকটিকি ইত্যাদি শিকার করে খায়।
বাংলাদেশে গন্ধগোকুল নামের এক প্রকার খাটাস পাওয়া যায়। এদের শরীর বাদামী বা ধূসর বর্ণের হয় এবং সারা শরীরে কালো ছোপ ছোপ দাগ থাকে। এদের লেজ লম্বা এবং মুখটা বেজির মতো হয়।
আরো পড়ুন; মোটা
হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
What does khatas look like
খাটাস একটি স্তন্যপায়ী প্রাণী। এরা দেখতে অনেকটা বেজির মতো। এদের শরীর লম্বা ও সরু, পা ছোট এবং লেজ লম্বা হয়। এদের পশম সাধারণত ঘন এবং ধূসর বা বাদামী রঙের হয়। খাটাসের নাক চোখা এবং কান ছোট হয়।
কিছু খাটাস প্রজাতির শরীর জুড়ে ডোরাকাটা দাগ থাকে। এদের থুতনিতে লম্বা গোঁফ থাকে। খাটাস সাধারণত নিশাচর প্রাণী এবং এরা ছোট স্তন্যপায়ী প্রাণী, পাখি এবং পোকামাকড় খেয়ে বেঁচে থাকে।
খাটাস দেখতে কেমন, তা জানার জন্য প্রথমেই আপনাকে এর প্রজাতি সম্পর্কে জানতে হবে। কারণ, বিশ্বে বিভিন্ন প্রজাতির খাটাস দেখা যায় এবং এদের চেহারাতেও ভিন্নতা রয়েছে।
আরো পড়ুন; মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
সাধারণত খাটাস অনেকটা বিড়ালের মতো দেখতে হয়, তবে এদের শরীর লম্বা এবং পা ছোট হয়। এদের পশম ঘন এবং নরম হয়, যা সাধারণত ধূসর বা বাদামি রঙের হয়ে থাকে। কিছু প্রজাতির খাটাসের শরীরে ডোরাকাটা বা ছোপ ছোপ দাগও দেখা যায়। এদের লেজ লম্বা হয় এবং কিছু প্রজাতির লেজে সাদা রঙের রিং থাকে।
বিভিন্ন প্রজাতির খাটাসের মধ্যে কিছু পার্থক্য দেখা যায়। যেমন -
- গন্ধগোকুল: এদের শরীর লম্বা এবং সরু হয়। এদের মুখটা একটু লম্বাটে এবং চোখ ছোট হয়।
- বাঘডাশ: এরা আকারে বড় হয় এবং এদের শরীর তুলনামূলকভাবে বেশি শক্তিশালী হয়।
- ছোট খাটাশ: এরা আকারে ছোট হয় এবং এদের কানগুলো মাথার উপরের দিকে কাছাকাছি অবস্থিত থাকে।
খাটাস সাধারণত নিশাচর প্রাণী এবং এরা বিভিন্ন ধরনের ছোট প্রাণী, যেমন - ইঁদুর, পাখি, পোকামাকড় ইত্যাদি শিকার করে খায়।
যদি আপনি বিশেষ কোনো প্রজাতির খাটাস সম্পর্কে জানতে চান, তবে সেই বিষয়ে তথ্য দিতে আমি প্রস্তুত।
পড়ুন; ৩০ থেকে ৪০ মিনিট সহবাস করার ম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুন ;৩০ থেকে
৪০ মিনিট সহবাস করার
হাব্বে নিষাদ ট্যাবলেট কিনতে এখনই
ক্লিক করুন
আরো পড়ুন: আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন