বিড়াল পালন কি সুন্নত

 

বিড়াল পালন কি সুন্নত


বিড়াল পালন কি সুন্নত  বিড়াল পালন করা ইসলামে জায়েজ। তবে, বিড়াল পালন করা সুন্নত নয়।

আরো পড়ুন; লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে এখনই ক্লিক করুন 

বিড়াল পালন কি সুন্নত

কিছু মানুষ আবু হুরায়রা (রাঃ) এর অনুকরণে সুন্নত মনে করে বিড়াল লালন-পালন করেন। রাসূল (সাঃ) ও সাহাবায়ে কেরাম বিড়ালের প্রতি ইহসান করতেন এবং এদের মুখ দেওয়া খাবারকে পবিত্র মনে করতেন। যেমন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, বিড়াল নাপাক নয়। কারণ যেসব প্রাণী সবসময় তোমাদের আশেপাশে থাকে তাদের মধ্যে বিড়ালও একটি। আয়েশা (রাঃ) বলেন, আমি রাসূল (সাঃ)-কে বিড়ালের উচ্ছিষ্ট পানি দ্বারা ওযু করতে দেখেছি। (নাসাঈ হা/৬৮; মিশকাত হা/৪৮২; ইরওয়া হা/১৭৩)।

বিড়াল পোষা জায়েজ। অনেক সাহাবী বিড়াল পুষতেন বলে বর্ণিত আছে। তবে, বিড়াল পোষাকে সুন্নত মনে করা ঠিক নয়। নবীজি (সাঃ) বিড়াল পুষেছেন, এ রকম কোনো বর্ণনা পাওয়া যায় না।

আরো পড়ুন; ২০ মিনিট সহবাস করার ম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন 

ইসলামে বিড়ালকে সম্মানজনক প্রাণী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তাদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য প্রশংসা করা হয়েছে। বিড়ালকে পর্যাপ্ত খাদ্য ও পানীয় সরবরাহ করতে হবে। তাদের প্রতি দয়া ও অনুগ্রহ দেখাতে হবে। কোনো ধরনের কষ্ট দেওয়া যাবে না।

ইসলামে বিড়াল বেচা-কেনা করতে উৎসাহিত করা হয়নি। তবে, উপহার হিসেবে দেওয়া-নেওয়া যায়। মালিক যদি দাবি না করে, তাহলে নিজে নিয়ে নেওয়া যায়।

বিড়াল পালন করা মূলত জায়েজ। তবে, এটিকে সুন্নত মনে করা সঠিক নয়।

আরো পড়ুন; মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন 

ইসলামে বিড়াল পালনের বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনা করা হলো:

বিড়াল পালন করা জায়েজ:

ইসলামে বিড়াল পালন করা জায়েজ। অনেক সাহাবী বিড়াল পালন করতেন বলে বর্ণিত আছে। তবে, বিড়াল পালন করা সুন্নত, এমন কোনো বর্ণনা পাওয়া যায় না।

বিড়ালের প্রতি দায়িত্ব:

বিড়াল পালন করলে এর প্রতি কিছু দায়িত্ব পালন করতে হয়। এদের খাদ্য, পানীয় এবং স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখতে হয়। কোনো কারণে তাদের কষ্ট দেওয়া উচিত নয়।

আরো পড়ুন: ছেলেদের পে-নি  লম্বা করার ঔষধ ৭৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন  - এখনই ঔষধ কিনুন

বিড়ালকে কষ্ট না দেওয়ার গুরুত্ব:

ইসলামে জীবজন্তুকে কষ্ট দিতে নিষেধ করা হয়েছে। বিড়াল যেহেতু গৃহপালিত প্রাণী, তাই এদের প্রতি আরও বেশি সংবেদনশীল হতে বলা হয়েছে।

বিড়াল পালনের উপকারিতা:

বিড়াল পালন মানসিক শান্তির জন্য ভালো। এরা নিঃসঙ্গতা দূর করতে এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।

উপসংহার:

বিড়াল পালন করা জায়েজ, তবে একে সুন্নত মনে করা ঠিক নয়। বিড়ালের প্রতি দায়িত্বশীল হওয়া এবং তাদের প্রতি সদয় হওয়া জরুরি।

পুরুষের মেয়েদের সে- ক্স বৃদ্ধি করার ভেষজ  ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন - এখনি কিনুন

বিড়াল পালন করা মূলত জায়েজ। তবে, একে সুন্নত মনে করা সঠিক নয়।

কিছু মানুষ আবু হুরায়রা (রাঃ) এর অনুকরণে বিড়াল পালন করেন। তবে, রাসূল (সাঃ) বিড়াল পুষেছেন এমন কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে, বিড়ালের প্রতি দয়া ও অনুগ্রহের অনেক উদাহরণ রয়েছে।

বিড়াল পালন করলে এর প্রতি দায়িত্বশীল হতে হবে। খাদ্য, পানীয় এবং স্বাস্থ্যসেবার ব্যবস্থা করতে হবে। কোনো অবস্থায়ই তাকে কষ্ট দেওয়া যাবে না।

ইসলামে বিড়ালকে পবিত্র প্রাণী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে, এর মানে এই নয় যে বিড়াল পালন করা সুন্নত।

যদি কেউ বিড়াল পালন করতে চায়, তবে তা করতে পারে। তবে, তাকে অবশ্যই এর দায়িত্ব নিতে হবে এবং এর প্রতি সদয় হতে হবে।

পড়ুন; ৩০ থেকে ৪০ মিনিট সহবাস করার ম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন 

 

আরো পড়ুন ;৩০ থেকে ৪০ মিনিট সহবাস করার হাব্বে নিষাদ ট্যাবলেট কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুন: আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের নাম

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন