মেছো বিড়াল এর বৈশিষ্ট্য । মেছো বিড়ালের বৈশিষ্ট্য

 

মেছো বিড়াল এর বৈশিষ্ট্য


মেছো বিড়াল এর বৈশিষ্ট্য  মেছো বিড়ালের বৈশিষ্ট্য: মেছো বিড়ালের শরীর সাধারণত ধূসর বা বাদামী রঙের হয় এবং তাতে কালো বা গাঢ় রঙের ছোপ থাকে। এদের চোখ বড় এবং উজ্জ্বল হয়।

আরো পড়ুন; লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে এখনই ক্লিক করুন 

মেছো বিড়াল এর বৈশিষ্ট্য

শারীরিক বৈশিষ্ট্য:

  • ছোট আকারের: মেছো বিড়াল মাঝারি আকারের বিড়াল, এদের দেহের দৈর্ঘ্য প্রায় ৫৫-৮০ সেমি এবং ওজন ৫-১৬ কেজি হয়।
  • জলজ অভিযোজন: এদের শরীরে জলজ পরিবেশের সাথে মানানসই কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এদের পায়ের আঙ্গুলের মাঝে চামড়া থাকে যা তাদের সাঁতার কাটতে সাহায্য করে। এছাড়াও এদের ছোট লেজ এবং জলরোধী পশম থাকে।
  • আকর্ষণীয় চেহারা: মেছো বিড়ালের শরীর সাধারণত ধূসর বা বাদামী রঙের হয় এবং তাতে কালো বা গাঢ় রঙের ছোপ থাকে। এদের চোখ বড় এবং উজ্জ্বল হয়।

আচরণগত বৈশিষ্ট্য:

  • নিশাচর: মেছো বিড়াল সাধারণত রাতে শিকার করে এবং দিনের বেলায় বিশ্রাম নেয়।
  • সাঁতারে পারদর্শী: এরা চমৎকার সাঁতার কাটে এবং মাছ ধরতে খুব দক্ষ।
  • মাছ শিকার: এদের প্রধান খাদ্য হল মাছ, তবে এরা ব্যাঙ, কাঁকড়া এবং অন্যান্য ছোট প্রাণীও শিকার করে।
  • লুকানো স্বভাব: মেছো বিড়াল সাধারণত মানুষের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলে এবং ঘন জঙ্গলে বা জলাভূমির কাছাকাছি থাকতে পছন্দ করে।

বাসস্থান:

  • জলাভূমি: মেছো বিড়াল সাধারণত জলাভূমি, নদী, খাল এবং বিলের আশেপাশে বসবাস করে।
  • ঘন বন: এরা ঘন বন এবং ঝোপঝাড়ে থাকতে পছন্দ করে।

বিবিধ:

  • বিপন্ন প্রজাতি: আবাসস্থল ধ্বংস এবং শিকারের কারণে মেছো বিড়ালের সংখ্যা বর্তমানে কমে যাচ্ছে।
  • সংরক্ষিত প্রজাতি: অনেক দেশে মেছো বিড়ালকে আইন দ্বারা সুরক্ষিত করা হয়েছে।

মেছো বিড়াল আমাদের পরিবেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এদের সংরক্ষণ করা জরুরি।

পুরুষের মেয়েদের সে- ক্স বৃদ্ধি করার ভেষজ  ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন - এখনি কিনুন

মেছো বিড়ালের বৈশিষ্ট্য:

শারীরিক বৈশিষ্ট্য:

  • ছোট আকারের: একটি মেছো বিড়াল প্রায় 50-80 সেন্টিমিটার লম্বা হয় এবং এর ওজন 5-16 কেজি পর্যন্ত হতে পারে।
  • পুরু পশম: এদের শরীর ঘন এবং ছোট পশম দিয়ে ঢাকা থাকে, যা জলরোধী এবং ঠান্ডা থেকে রক্ষা করে।
  • ডোরাকাটা দাগ: এদের শরীরে কালো বা বাদামী রঙের ডোরাকাটা দাগ থাকে, যা তাদের পরিবেশের সাথে মিশে যেতে সাহায্য করে।
  • ছোট পা: এদের পা ছোট এবং শক্তিশালী হয়, যা তাদের দ্রুত দৌড়াতে এবং লাফাতে সাহায্য করে।
  • ধারালো নখ: এদের পায়ে ধারালো নখ থাকে, যা শিকার ধরতে এবং গাছে উঠতে কাজে লাগে।

আরো পড়ুন: ছেলেদের পে-নি  লম্বা করার ঔষধ ৭৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন  - এখনই ঔষধ কিনুন


আচরণগত বৈশিষ্ট্য:

  • নিশাচর: মেছো বিড়াল সাধারণত রাতে শিকার করে এবং দিনের বেলায় বিশ্রাম নেয়।
  • সাঁতারু: এরা খুব ভালো সাঁতার কাটে এবং মাছ ধরতে ভালোবাসে।
  • একা থাকতে পছন্দ করে: মেছো বিড়াল সাধারণত একা থাকতে পছন্দ করে এবং শুধুমাত্র প্রজননকালে জোড়া বাঁধে।
  • আঞ্চলিক: এরা নিজেদের এলাকা চিহ্নিত করে রাখে এবং অন্য মেছো বিড়ালদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে চেষ্টা করে।
  • মাছ শিকারী: এদের প্রধান খাদ্য হল মাছ, তবে এরা অন্যান্য ছোট প্রাণীও শিকার করে।

 Gazivai.com গোপন অঙ্গের পশম কাটার ট্রিমার ৫০০ টাকা কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

বাসস্থান:

  • জলাভূমি: মেছো বিড়াল সাধারণত জলাভূমি, নদী এবং পুকুরের আশেপাশে বাস করে।
  • ঘন বন: এরা ঘন বন এবং ঝোপঝাড়েও বাস করতে পারে।

প্রজনন:

  • বছরে একবার: মেছো বিড়াল বছরে একবার প্রজনন করে এবং সাধারণত 2-5টি বাচ্চা জন্ম দেয়।
  • বাচ্চাদের যত্ন নেয়: মা মেছো বিড়াল বাচ্চাদের কয়েক মাস পর্যন্ত দুধ পান করায় এবং তাদের শিকার করতে শেখায়।

মেছো বিড়াল একটি বিপন্ন প্রজাতি। এদের সংখ্যা কমে যাওয়ার প্রধান কারণ হল আবাসস্থল ধ্বংস এবং শিকার।

বিড়ালের বৈশিষ্ট্য:

শারীরিক বৈশিষ্ট্য:

  • ছোট আকারের: মেছো বিড়াল মাঝারি আকারের বিড়াল, এদের দেহের দৈর্ঘ্য প্রায় ২ থেকে ৩ ফুট এবং ওজন ৫ থেকে ১৬ কেজি পর্যন্ত হয়।
  • শক্তিশালী শরীর: এদের শরীর বেশ পেশীবহুল এবং শক্তিশালী হয়।
  • ছোট পা: এদের পাগুলো শরীরের তুলনায় ছোট হয়।
  • ডোরাকাটা দাগ: এদের শরীরে ছোট ছোট ডোরাকাটা দাগ থাকে।

আচরণগত বৈশিষ্ট্য:

  • নিশাচর: মেছো বিড়াল সাধারণত রাতে শিকার করে এবং দিনের বেলায় বিশ্রাম নেয়।
  • সাঁতার: এরা খুব ভালো সাঁতার কাটে এবং পানির কাছাকাছি থাকতে পছন্দ করে।
  • মাছ শিকার: এদের প্রধান খাবার হলো মাছ। এরা পানির ধারেকাছে লুকিয়ে থেকে মাছ শিকার করে।
  • একা থাকতে পছন্দ: মেছো বিড়াল সাধারণত একা থাকতে পছন্দ করে এবং নিজেদের এলাকা চিহ্নিত করে রাখে।

বাসস্থান:

  • জলাভূমি: মেছো বিড়াল সাধারণত জলাভূমি, নদী এবং পুকুরের আশেপাশে বাস করে।
  • ঘন বন: এরা ঘন বনেও থাকতে পারে, তবে সেখানে অবশ্যই পানির উৎস থাকতে হবে।

প্রজনন:

  • বছরে একবার: মেছো বিড়াল বছরে একবার বাচ্চা দেয়, সাধারণত ২ থেকে ৫টি বাচ্চা হয়।
  • বাচ্চাদের যত্ন: মা বিড়াল বাচ্চাদের খুব যত্ন নেয় এবং তাদেরকে শিকার করতে শেখায়।

মেছো বিড়াল একটি বিপন্ন প্রজাতি, এদের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এদের আবাসস্থল ধ্বংস হয়ে যাওয়া এবং শিকার কমে যাওয়াই এর প্রধান কারণ।

পড়ুন; ২০ মিনিট সহবাস করার ম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন 

আরো পড়ুন; ৩০ থেকে ৪০ মিনিট সহবাস করার ম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন 

 

আরো পড়ুন ;৩০ থেকে ৪০ মিনিট সহবাস করার হাব্বে নিষাদ ট্যাবলেট কিনতে এখনই ক্লিক করুন


Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন