মাছ ধরার বিড়াল । Fishing cat

 

মাছ ধরার বিড়াল


মাছ ধরার বিড়াল  মাছ ধরার বিড়াল বলতে সাধারণত মেছো বিড়ালকে বোঝানো হয়। এদের বৈজ্ঞানিক নাম প্রিওনাইলুরাস ভিভেরিনাস (Prionailurus viverrinus)। মাছ ধরার দক্ষতার জন্য এদের এই নামে ডাকা হয়। নিচে এই বিড়াল সম্পর্কে কিছু তথ্য দেওয়া হলো:

আরো পড়ুন; মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন 

মাছ ধরার বিড়াল

শারীরিক বৈশিষ্ট্য:

মাছ ধরার বিড়াল মাঝারি আকারের বিড়াল, এদের শরীর লম্বা ও পেশীবহুল হয়।

মাথা তুলনামূলকভাবে বড় এবং কপাল চওড়া হয়।

চোখগুলো বড় এবং উজ্জ্বল হয়।

পাগুলো ছোট এবং থাবাগুলো বেশ বড় হয়, যা এদের মাছ ধরতে সাহায্য করে।

এদের জলরোধী পশম থাকে, যা ঘন এবং ছোট হয়। এই পশম এদের জলে থাকার সময় শরীর গরম রাখতে সাহায্য করে।

সাধারণত এদের ওজন ৫ থেকে ১৬ কেজি পর্যন্ত হয়।

আরো পড়ুন; মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম  কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আবাসস্থল:

মাছ ধরার বিড়াল সাধারণত জলাভূমির কাছাকাছি অঞ্চলে বসবাস করে। যেমন - নদী, খাল, বিল, পুকুর, এবং ম্যানগ্রোভ বন।

এরা দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে পাওয়া যায়। বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া সহ আরও কিছু দেশে এদের দেখা যায়।

খাদ্যাভ্যাস:

মাছ ধরার বিড়ালের প্রধান খাদ্য হলো মাছ। তবে এরা ব্যাঙ, কাঁকড়া, সাপ, ইঁদুর এবং পাখিও শিকার করে খায়।

জলাশয়ের কাছাকাছি ঝোপঝাড়ে বা গাছের উপর থেকে এরা শিকারের জন্য অপেক্ষা করে থাকে।

আরো পড়ুন; লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে এখনই ক্লিক করুন 

প্রজনন:

মাছ ধরার বিড়াল সাধারণত ২ থেকে ৫টি বাচ্চা প্রসব করে।

বাচ্চারা প্রায় ৯ মাস পর্যন্ত মায়ের সাথে থাকে।

বিপদ ও সংরক্ষণ:

মাছ ধরার বিড়ালের সংখ্যা বর্তমানে কমে যাচ্ছে। এদের প্রধান কারণ হলো আবাসস্থল ধ্বংস হওয়া এবং শিকারের অভাব।

অনেক জায়গায় এদের চামড়া ও মাংসের জন্য শিকার করা হয়।

মাছ ধরার বিড়াল সংরক্ষণে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, এদের আবাসস্থল রক্ষা করা এবং এদের শিকার বন্ধ করা জরুরি।

আরো পড়ুন; ২০ মিনিট সহবাস করার ম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন 

আরও কিছু তথ্য:

মাছ ধরার বিড়াল সাঁতার কাটে এবং জলের নিচেও শিকার করতে পারে।

এরা নিশাচর প্রাণী, অর্থাৎ রাতে এরা বেশি সক্রিয় থাকে।

এরা সাধারণত একা থাকে এবং নিজেদের এলাকা চিহ্নিত করে রাখে।

এই ছিল মাছ ধরার বিড়াল সম্পর্কে কিছু তথ্য। এদের সম্পর্কে আরও জানতে চাইলে আপনি আরও জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

মাছ ধরার বিড়াল বলতে সাধারণত মেছো বিড়ালকে বোঝানো হয়। এদের ইংরেজি নাম ফিশিং ক্যাট (Fishing Cat)। 

Gazivai.com গোপন অঙ্গের পশম কাটার ট্রিমার ৫০০ টাকা কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

নিচে এই বিড়াল সম্পর্কে কিছু তথ্য দেওয়া হলো:

  • বৈজ্ঞানিক নাম: প্রিয়োনাইলুরাস ভিভেরিনাস (Prionailurus viverrinus )

  • আকার: মাঝারি আকারের বিড়াল, প্রায় ৬০-৮০ সেন্টিমিটার লম্বা হয়।

  • ওজন: ৫-১৬ কেজি পর্যন্ত হতে পারে।

  • বাসস্থান: জলাভূমি, নদী, খাল এবং ম্যানগ্রোভ বনে এদের বাস।

  • বৈশিষ্ট্য:

    ১. এরা খুব ভালো সাঁতার কাটে এবং পানির মধ্যে মাছ ধরতে পারে।

    ২. এদের পায়ের পাতায় ছোট পর্দা থাকে যা এদের সাঁতার কাটতে সাহায্য করে।

    ৩. এদের শরীরে ছোপ ছোপ দাগ থাকে যা এদেরকে শিকার ধরতে সাহায্য করে।

Gazivai.com ফর্সা হওয়ার ক্রিম বডি লোশন কিনতে ক্লিক করুন - এক্ষুনি কিনুন 

  • খাদ্য: মাছ ছাড়াও এরা ব্যাঙ, সাপ, ইঁদুর এবং পাখি খায়।

  • বিচরণ এলাকা: দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় এদের দেখা যায়।

  • সংরক্ষণ: আবাসস্থল কমে যাওয়া এবং শিকারের কারণে এদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। তাই এদের সংরক্ষণের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

মেছো বিড়াল পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

এই বিষয়ে আরো কিছু তথ্য প্রয়োজন হলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

মাছ ধরার বিড়াল বলতে সাধারণত মেছো বিড়ালকে বোঝানো হয়। এদের বৈজ্ঞানিক নাম প্রিওনাইலுরাস ভিভেরিনাস (Prionailurus viverrinus)। মাছ ধরার দক্ষতার জন্য এদের এই নামে ডাকা হয়। 

নিচে এই বিড়াল সম্পর্কে কিছু তথ্য দেওয়া হলো:

  • বাসস্থান: মেছো বিড়াল সাধারণত জলাভূমির কাছাকাছি অঞ্চলে বাস করে। এদের প্রায়শই নদীর ধারে, বিলের আশেপাশে, এবং ঘন ম্যানগ্রোভ বনে দেখা যায়।

  • বৈশিষ্ট্য: এদের শরীর বেশ পেশীবহুল হয় এবং পাগুলো ছোট ও শক্তিশালী হয়। এদের জলজ প্রাণী শিকারের জন্য বিশেষ অভিযোজন রয়েছে। এদের থুতনির ডগা এবং লেজের মধ্যে সাদা ছোপ থাকে।

  • খাদ্য: মাছ ছাড়াও এরা ব্যাঙ, সাপ, ইঁদুর, পাখি এবং অন্যান্য ছোট প্রাণী শিকার করে।

  • বিপন্নতা: আবাসস্থল ধ্বংস হয়ে যাওয়া এবং মানুষের দ্বারা শিকার হওয়ার কারণে এদের সংখ্যা বর্তমানে কমে আসছে।

মেছো বিড়াল পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এদের সংরক্ষণ করা জরুরি।

এই বিষয়ে আরও কিছু তথ্য প্রয়োজন হলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

পড়ুন; ৩০ থেকে ৪০ মিনিট সহবাস করার ম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন 

 

আরো পড়ুন ;৩০ থেকে ৪০ মিনিট সহবাস করার হাব্বে নিষাদ ট্যাবলেট কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুন: আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের নাম

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন