বিড়ালের লালা থেকে কি রোগ হয় । বিড়ালের লালা থেকে বিভিন্ন ধরনের রোগ হতে পারে, এদের মধ্যে কয়েকটা নিচে উল্লেখ করা হলো:
আরো পড়ুন: ছেলেদের পে-নি
লম্বা করার ঔষধ ৭৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন - এখনই ঔষধ কিনুন
বিড়ালের লালা থেকে কি রোগ হয়
১. বিড়ালের আঁচড়ের রোগ (Cat Scratch Disease):
বিড়ালের আঁচড়ে Bartonella henselae নামক একটি ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হলে এই রোগ হয়। এর লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে জ্বর, মাথাব্যথা, ক্লান্তি, এবং লিম্ফ নোডের বৃদ্ধি।
২. পাস্তুরেলোসিস (Pasteurellosis):
বিড়ালের লালায় Pasteurella multocida নামক ব্যাকটেরিয়া থাকে। এই ব্যাকটেরিয়া যদি কোনো ক্ষত বা কামড়ের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে, তাহলে সংক্রমণ হতে পারে। এর ফলে ফোলাভাব, ব্যথা, এবং লালচে ভাব দেখা যেতে পারে।
৩. ক্যাপনোসাইটোফাগা ক্যানিমোরসাস (Capnocytophaga canimorsus):
পুরুষের ও মেয়েদের
সে- ক্স বৃদ্ধি করার হোমিও ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন - এখনি কিনুন
এই ব্যাকটেরিয়া বিড়ালের লালায় পাওয়া যায় এবং এটি মানুষের জন্য মারাত্মক হতে পারে, বিশেষ করে যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল। এর সংক্রমণ হলে জ্বর, ঠান্ডা লাগা, পেশিতে ব্যথা, এবং ত্বকে ফুসকুড়ি হতে পারে। এমনকি এটি মেনিনজাইটিস বা রক্ত বিষক্রিয়া পর্যন্ত ঘটাতে পারে।
৪. জলাতঙ্ক (Rabies):
যদিও বিরল, বিড়ালের লালা থেকে জলাতঙ্ক রোগও হতে পারে। এটি একটি মারাত্মক ভাইরাল সংক্রমণ যা স্নায়ু সিস্টেমকে প্রভাবিত করে। জলাতঙ্কের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে জ্বর, মাথাব্যথা, লালা ঝরা, এবং খিঁচুনি।
আরো পড়ুন; ২০
মিনিট সহবাস করার ম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
৫. টক্সোপ্লাজমোসিস (Toxoplasmosis):
বিড়ালের মলে Toxoplasma gondii নামক পরজীবী থাকে, যা থেকে টক্সোপ্লাজমোসিস হতে পারে। গর্ভাবস্থায় এই রোগ হলে গর্ভের শিশুর ক্ষতি হতে পারে।
এসব রোগ এড়াতে বিড়ালের সাথে খেলার পরে বা বিড়ালকে স্পর্শ করার পরে হাত ধোয়া উচিত। বিড়ালের আঁচড় বা কামড় খেলে ক্ষত স্থানটি ভালোভাবে পরিষ্কার করে জীবাণুনাশক ব্যবহার করুন এবং প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
বিড়ালের লালা থেকে বিভিন্ন ধরনের রোগ হতে পারে, তার মধ্যে কয়েকটি নিচে উল্লেখ করা হলো:
পুরুষের ও মেয়েদের সে- ক্স বৃদ্ধি করার ভেষজ ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন - এখনি কিনুন
১. বিড়ালের আঁচড়জনিত রোগ (Cat Scratch Disease): বিড়ালের লালা বা আঁচড়ের মাধ্যমে এই রোগ ছড়ায়। এটি একটি ব্যাকটেরিয়া ঘটিত সংক্রমণ, যা লিম্ফ নোড বা গ্রন্থি ফুলে যাওয়া, জ্বর এবং ক্লান্তি সৃষ্টি করতে পারে।
২. প্যাস্টুরেলোসিস (Pasteurellosis): এটিও একটি ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ, যা বিড়ালের কামড় বা আঁচড়ের মাধ্যমে ছড়াতে পারে। এর ফলে ক্ষতস্থানে ব্যথা, ফোলাভাব এবং সংক্রমণ হতে পারে।
৩. রেবিস (Rabies): এটি একটি মারাত্মক ভাইরাস ঘটিত রোগ, যা বিড়ালের লালার মাধ্যমে ছড়াতে পারে। রেবিস হলে জ্বর, মাথাব্যথা, বিভ্রান্তি, প্যারালাইসিস এবং এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
৪. টক্সোপ্লাজমোসিস (Toxoplasmosis): এটি একটি পরজীবী সংক্রমণ, যা বিড়ালের মলের মাধ্যমে ছড়াতে পারে। গর্ভাবস্থায় এই রোগ হলে গর্ভের শিশুর ক্ষতি হতে পারে।
Gazivai.com এ গোপন অঙ্গের পশম কাটার ট্রিমার ৫০০ টাকা কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন
এসব রোগ ছাড়াও, বিড়ালের লালা থেকে অন্যান্য রোগও ছড়াতে পারে, তাই বিড়ালের সাথে খেলার সময় বা তাদের সংস্পর্শে আসার পর ভালোভাবে হাত ধোয়া উচিত। কোনো বিড়াল কামড়ালে বা আঁচড়ালে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
বিড়ালের লালা থেকে বিভিন্ন ধরনের রোগ হতে পারে, নিচে কয়েকটি রোগের নাম উল্লেখ করা হলো:
১. বিড়ালের আঁচড়ের রোগ (Cat Scratch Disease):
বিড়ালের আঁচড়ে বার্টোনেলা হেনসেলি নামক এক প্রকার ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে এই রোগ হয়। এতে লিম্ফ নোড ফুলে যাওয়া, জ্বর এবং ক্লান্তি হতে পারে।
আরো পড়ুন; লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
২. প্যাস্টুরেলোসিস (Pasteurellosis):
প্যাস্টুরেলোসিস মাল্টোসিডা নামক ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে ছড়ায়। বিড়ালের কামড় বা আঁচড় থেকে এই রোগ হতে পারে। লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে ক্ষতস্থানে ফোলাভাব, ব্যথা এবং সংক্রমণ।
৩. ক্যাপনোসাইটোফাগা ক্যানিমোরসাস (Capnocytophaga canimorsus):
এই ব্যাকটেরিয়া বিড়ালের লালায় থাকে এবং মানুষের মধ্যে রক্ত সংক্রমণ ঘটাতে পারে, বিশেষ করে যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম। এর ফলে জ্বর, ঠান্ডা লাগা, পেশী ব্যথা এবং গুরুতর ক্ষেত্রে সেপ্টিসেমিয়া হতে পারে।
৪. রেবিস (Rabies):
রেবিস একটি মারাত্মক ভাইরাল সংক্রমণ। এটি সংক্রমিত বিড়ালের লালা থেকে ছড়াতে পারে। রেবিসের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে জ্বর, মাথাব্যথা, বিভ্রান্তি, লালা ঝরা এবং প্যারালাইসিস।
৫. টক্সোপ্লাজমোসিস (Toxoplasmosis):
এটি একটি পরজীবী সংক্রমণ। বিড়ালের মল দ্বারা দূষিত খাবার বা পানির মাধ্যমে ছড়াতে পারে। গর্ভাবস্থায় এই সংক্রমণ হলে গর্ভের শিশুর ক্ষতি হতে পারে।
৬. অ্যালার্জি (Allergies):
বিড়ালের লালায় প্রোটিন থাকে যা অনেক মানুষের মধ্যে অ্যালার্জি সৃষ্টি করতে পারে। এর ফলে হাঁচি, কাশি, চোখ চুলকানো এবং শ্বাসকষ্ট হতে পারে।
করণীয়:
- বিড়ালের সাথে খেলার পরে বা স্পর্শ করার পরে হাত ভালোভাবে ধুয়ে নিন।
- বিড়ালের আঁচড় বা কামড় খেলে ক্ষতস্থান পরিষ্কার করে জীবাণুনাশক লাগান এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
- অসুস্থ বিড়াল থেকে দূরে থাকুন এবং তাদের লালা বা মলের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন।
- বিড়ালকে নিয়মিত টিকা দিন এবং তাদের স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখুন।
- কোনো অসুস্থতা বোধ করলে বা লক্ষণ দেখলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
মনে রাখবেন: বিড়ালের লালা থেকে রোগ হওয়ার ঝুঁকি কমাতে হলে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে এবং বিড়ালের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।
পড়ুন; ৩০ থেকে ৪০ মিনিট সহবাস করার ম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুন ;৩০ থেকে
৪০ মিনিট সহবাস করার
হাব্বে নিষাদ ট্যাবলেট কিনতে এখনই
ক্লিক করুন
আরো পড়ুন: আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের নাম
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন