কোন কোন প্রাণী জান্নাতে যাবে । কুরআনে বা হাদিসে স্পষ্টভাবে বলা নেই যে কোন কোন প্রাণী জান্নাতে যাবে। তবে কিছু প্রাণীর কথা উল্লেখ করা হয়েছে যাদের বিশেষ মর্যাদা রয়েছে। যেমন:
আরো পড়ুন; মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
কোন কোন প্রাণী জান্নাতে যাবে
১. হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর উট: এই উটটি মদীনায় হিজরতের সময় নবীজির সাথে ছিল এবং এর বিশেষ মর্যাদা ছিল।
২. হযরত সুলাইমান (আঃ) এর হুদহুদ পাখি: এই পাখিটি আল্লাহর নবী সুলাইমানের বিভিন্ন কাজে সাহায্য করত এবং এর বুদ্ধির জন্য পরিচিত ছিল।
৩. হযরত ইউনুস (আঃ) এর মাছ: এই মাছটি নবী ইউনুসকে উদ্ধার করেছিল যখন তিনি মাছের পেটে ছিলেন।
৪. হযরত ইব্রাহিম (আঃ) এর ভেড়া: এই ভেড়াটি কুরবানির জন্য আল্লাহর নির্দেশে হযরত ইব্রাহিম প্রস্তুত করেছিলেন।
৫. আসহাবে কাহাফের কুকুর: এই কুকুরটি তাদের সাথে গুহায় ছিল এবং তাদের বিশ্বস্ততার জন্য পরিচিত।
আরো পড়ুন; লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
৬. হযরত সালেহ (আঃ) এর উটনী: এই উটনীটি আল্লাহর একটি নিদর্শন ছিল এবং এর বিশেষ মর্যাদা ছিল।
৭. ফেরাউনের ঘোড়া: ফেরাউনের একটি বিশেষ ঘোড়া ছিল যা তার খুব প্রিয় ছিল।
৮. হযরত ঈসা (আঃ) এর গাধা: এই গাধাটি হযরত ঈসার সাথে ছিল এবং এর একটি বিশেষ মর্যাদা ছিল।
৯. পিপীলিকা: কুরআনে পিপীলিকার একটি ঘটনার উল্লেখ আছে যেখানে তারা সুলাইমানের সৈন্যদলকে আসতে দেখে নিজেদের মধ্যে কথা বলছিল।
১০. মৌমাছি: মৌমাছি আল্লাহর একটি বিশেষ সৃষ্টি যা মধু তৈরি করে এবং এর অনেক উপকারিতা রয়েছে।
পুরুষের ও মেয়েদের
সে- ক্স বৃদ্ধি করার হোমিও ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন - এখনি কিনুন
এই প্রাণীগুলো ছাড়াও আরও অনেক প্রাণী থাকতে পারে যাদের আল্লাহর কাছে বিশেষ মর্যাদা রয়েছে। তবে স্পষ্টভাবে কিছু বলা যায় না যে তারা জান্নাতে যাবে কিনা।
এছাড়াও, কিছু ইসলামিক পণ্ডিত মনে করেন যে সকল প্রাণীই কিয়ামতের দিন আল্লাহর সামনে উপস্থিত হবে এবং তাদের ভালো কাজের জন্য পুরস্কৃত হবে। তবে তাদের জান্নাতে যাওয়া বা না যাওয়ার বিষয়টি আল্লাহর ইচ্ছার উপর নির্ভরশীল।
কুরআনে বা হাদিসে কোন নির্দিষ্ট প্রাণীর জান্নাতে যাওয়ার কথা বলা হয়নি। তবে কিছু প্রাণীর কথা উল্লেখ করা হয়েছে যাদের বিশেষ মর্যাদা রয়েছে। যেমন:
১. হযরত সালেহ (আঃ)-এর উট: এই উটটি আল্লাহর নির্দেশে পাথর থেকে বের হয়েছিল এবং এটি একটি মোজেজা ছিল।
২. হযরত ইউনুস (আঃ)-এর মাছ: এই মাছটি হযরত ইউনুস (আঃ)-কে গিলে ফেলেছিল এবং পরে আল্লাহর নির্দেশে তাকে জীবিত অবস্থায় ছেড়ে দেয়।
৩. হযরত ইব্রাহিম (আঃ)-এর ভেড়া: হযরত ইব্রাহিম (আঃ) তার পুত্র ইসমাইল (আঃ)-কে কুরবানি করার জন্য প্রস্তুত হলে আল্লাহ এই ভেড়াটিকে পাঠিয়ে তার পরিবর্তে কুরবানি করার নির্দেশ দেন।
৪. হযরত মুসা (আঃ)-এর সাপ: হযরত মুসা (আঃ)-এর লাঠিটি আল্লাহর নির্দেশে সাপে পরিণত হয়েছিল এবং এটি একটি মোজেজা ছিল।
৫. হযরত সুলাইমান (আঃ)-এর হুদহুদ পাখি: এই পাখিটি হযরত সুলাইমান (আঃ)-এর কাছে রাণী বিলকিসের খবর এনেছিল।
৬. আসহাবে কাহাফের কুকুর: এই কুকুরটি আসহাবে কাহাফের সাথে গুহায় প্রবেশ করেছিল এবং তাদের সাথে দীর্ঘকাল ঘুমিয়ে ছিল।
৭. কুরবানির পশু: কুরবানির পশু আল্লাহর কাছে অত্যন্ত প্রিয় এবং এর মাধ্যমে বান্দা আল্লাহর নৈকট্য লাভ করে।
৮. অন্যান্য প্রাণী: এছাড়াও অন্যান্য অনেক প্রাণী রয়েছে যাদের প্রতি দয়া ও সহানুভূতি দেখালে আল্লাহ সন্তুষ্ট হন।
তবে কোন প্রাণী জান্নাতে যাবে তা একমাত্র আল্লাহই জানেন। আমাদের উচিত সকল প্রাণীর প্রতি সদয় হওয়া এবং তাদের সাথে ভালো ব্যবহার করা।
পড়ুন; ৩০ থেকে ৪০ মিনিট সহবাস করার ম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুন ;৩০ থেকে
৪০ মিনিট সহবাস করার
হাব্বে নিষাদ ট্যাবলেট কিনতে এখনই
ক্লিক করুন
আরো পড়ুন: আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন