মেরু ভাল্লুক । মেরু ভাল্লুক (Ursus maritimus) এক প্রকার ভাল্লুক যা প্রধানত উত্তর মেরুর নিকটবর্তী অঞ্চলে দেখা যায়। এরা স্থলভাগে বসবাসকারী মাংসাশী প্রাণীদের মধ্যে বৃহত্তম। এদের দেহ সাধারণত সাদা রঙের হয়, যা তাদের বরফের মধ্যে মিশে থাকতে সাহায্য করে। মেরু ভাল্লুক মূলত সিল এবং অন্যান্য সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী প্রাণী শিকার করে খায়।
আরো পড়ুন; মোটা
হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
মেরু ভাল্লুক
কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
- শারীরিক বৈশিষ্ট্য:
- পুরুষ মেরু ভাল্লুকের ওজন ৪০০-৬৮০ কেজি পর্যন্ত হতে পারে, অন্যদিকে স্ত্রী মেরু ভাল্লুকের ওজন পুরুষ মেরু ভাল্লুকের প্রায় অর্ধেক।
- এদের ঘন পশম এবং ত্বকের নীচে পুরু চর্বির স্তর থাকে, যা তাদের ঠান্ডা আবহাওয়ায় উষ্ণ রাখে।
- এদের পা বড় এবং নখর ধারালো, যা বরফের উপর হাঁটতে এবং শিকার ধরতে সাহায্য করে।
- বাসস্থান:
- মেরু ভাল্লুক মূলত উত্তর মেরুর আর্কটিক অঞ্চলে বসবাস করে।
- এরা বরফের উপর এবং সমুদ্রের ধারে থাকতে পছন্দ করে।
- খাদ্য:
- এরা মাংসাশী প্রাণী এবং প্রধানত সিল, ওয়ালরাস এবং অন্যান্য সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী প্রাণী শিকার করে খায়।
- জীবনকাল:
- প্রাকৃতিক পরিবেশে এদের আয়ুষ্কাল মোটামুটি ২৫-৩০ বছর হয়ে থাকে।
- বিপদ:
- জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বরফ গলে যাওয়ায় এদের বাসস্থান এবং খাদ্য উৎস কমে যাচ্ছে।
- দূষণ এবং শিকারের কারণেও এদের সংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে।
আরো পড়ুন; ২০
মিনিট সহবাস করার ম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
মেরু ভাল্লুক বা ধলা ভাল্লুক (বৈজ্ঞানিক নাম: Ursus maritimus) এক প্রকারের মাংসাশী স্তন্যপায়ী প্রাণী। এরা ভাল্লুক প্রজাতির মধ্যে সবচেয়ে বড়। এরা সাধারণত উত্তর মেরুর বরফাঞ্চল, কানাডা, আলাস্কা, রাশিয়া, নরওয়ে ও গ্রীনল্যান্ডে দেখতে পাওয়া যায়।
মেরু ভাল্লুকের শারীরিক বৈশিষ্ট্য:
- এরা লম্বায় ২.৫-৩ মিটার পর্যন্ত হয়।
- একটি পুরুষ মেরু ভাল্লুকের ওজন ৪০০-৬৮০ কেজি পর্যন্ত হতে পারে।
- অন্যদিকে একটি মাদী মেরু ভাল্লুকের ওজন হয় একটি পুরুষ মেরু ভাল্লুকের প্রায় অর্ধেক।
- এদের পুরু পশম ও চামড়ার নিচে চর্বির স্তর থাকে যা তাদের ঠান্ডার হাত থেকে রক্ষা করে।
- এদের পা বড় ও থাবা চওড়া, যা তাদের বরফের উপর হাঁটতে ও সাঁতার কাটতে সাহায্য করে।
- এদের দাঁত ও নখর ধারালো, যা শিকার ধরতে কাজে লাগে।
আরো পড়ুন: ছেলেদের পে-নি লম্বা করার ঔষধ ৭৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন - এখনই ঔষধ কিনুন
মেরু ভাল্লুকের খাদ্যাভ্যাস:
- এরা মূলত মাংসাশী প্রাণী।
- সীল মাছ এদের প্রধান খাদ্য।
- এছাড়াও এরা ওয়ালরাস, বিভিন্ন জলজ পাখি ও মাছ শিকার করে খায়।
মেরু ভাল্লুকের জীবনচক্র:
- মাদী মেরু ভাল্লুক সাধারণত শীতকালে বরফের গুহায় বাচ্চা জন্ম দেয়।
- একটি মা ভাল্লুক সাধারণত ১-৩টি বাচ্চা জন্ম দেয়।
- বাচ্চা ভাল্লুকরা মায়ের সাথে ২-৩ বছর পর্যন্ত থাকে।
- এদের গড় আয়ু ২৫-৩০ বছর।
আরো পড়ুন; লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
মেরু ভাল্লুকের বর্তমান অবস্থা:
- জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বরফ গলে যাওয়ায় এদের বাসস্থান ও খাদ্যের উৎস কমে যাচ্ছে।
- এ কারণে এদের সংখ্যা দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে।
- মেরু ভাল্লুক বর্তমানে বিপন্ন প্রজাতির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত।
মেরু ভাল্লুক সম্পর্কিত অন্যান্য কিছু তথ্য:
- এরা খুব ভালো সাঁতার কাটতে পারে।
- এদের ঘ্রাণশক্তি খুব প্রখর।
- এরা খুব ধৈর্যশীল শিকারী।
- এরা সাধারণত একা থাকতে পছন্দ করে।
মেরু ভাল্লুক (Ursus maritimus) এক প্রকার মাংসাশী স্তন্যপায়ী প্রাণী। এরা ভাল্লুক প্রজাতির মধ্যে সবচেয়ে বড় এবং স্থলজ মাংসাশী প্রাণীদের মধ্যে অন্যতম। এদের শরীরের মূল অংশ সাদা পশমে আবৃত থাকে যা এদেরকে বরফের মধ্যে লুকিয়ে থাকতে এবং শিকার ধরতে সাহায্য করে।
পুরুষের ও মেয়েদের সে- ক্স বৃদ্ধি করার ভেষজ ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন - এখনি কিনুন
এখানে মেরু ভাল্লুক সম্পর্কে কিছু তথ্য দেওয়া হলো:
- বৈশিষ্ট্য:
- পুরুষ মেরু ভাল্লুকের ওজন ৪০০-৬৮০ কেজি পর্যন্ত হতে পারে, অন্যদিকে মাদী মেরু ভাল্লুকের ওজন পুরুষ মেরু ভাল্লুকের প্রায় অর্ধেক।
- এদের ঘন পশমের স্তর এবং চামড়ার নিচে পুরু চর্বির স্তর থাকে, যা তাদের শীতল পরিবেশে উষ্ণ থাকতে সাহায্য করে।
- এদের থাবা বড় এবং ধারালো নখরযুক্ত, যা বরফের উপর হাঁটতে এবং শিকার ধরতে কাজে লাগে।
- বাসস্থান:
- মেরু ভাল্লুক প্রধানত উত্তর মেরুর আর্কটিক অঞ্চলে বসবাস করে।
- এরা বরফের উপর, সমুদ্রের ধারে এবং উপকূলীয় অঞ্চলে বিচরণ করে।
- খাদ্য:
- মেরু ভাল্লুক মাংসাশী প্রাণী। এদের প্রধান খাদ্য হলো সিল, তবে তারা অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণী এবং পাখিও শিকার করে।
- জীবনকাল:
- প্রাকৃতিক পরিবেশে এদের আয়ুষ্কাল মোটামুটি ২৫-৩০ বছর হয়ে থাকে।
- বিপদ:
- জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বরফ গলে যাওয়ায় মেরু ভাল্লুকের বাসস্থান এবং শিকারের পরিমাণ কমে যাচ্ছে, যা তাদের অস্তিত্বের জন্য বড় হুমকি।
মেরু ভাল্লুক উত্তর মেরুর পরিবেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং তাদের সংরক্ষণ করা অত্যন্ত জরুরি।
পড়ুন; ৩০ থেকে ৪০ মিনিট সহবাস করার ম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুন ;৩০ থেকে
৪০ মিনিট সহবাস করার
হাব্বে নিষাদ ট্যাবলেট কিনতে এখনই
ক্লিক করুন
আরো পড়ুন: আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের নাম
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন